সাংবাদিক নুরুল কবিরের বিমানবন্দরে হয়রানি: তদন্তের নির্দেশ এবং সরকারের প্রতিশ্রুতি
🏁
🏁
বিশিষ্ট সাংবাদিক ও ইংরেজি দৈনিক নিউজ এজের সম্পাদক নুরুল কবির সম্প্রতি ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হওয়ার অভিযোগ তুলেছেন। এ ঘটনার প্রেক্ষিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
সরকারি বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে, সাংবাদিকদের হয়রানি বন্ধে সরকার দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং দোষীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নুরুল কবির একজন বরেণ্য সম্পাদক এবং সাংবাদিকতার ন্যায়পরায়ণতার জন্য সুপরিচিত। তার অভিযোগটি দেশের গণমাধ্যমে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
বিশিষ্ট সাংবাদিক ও ইংরেজি দৈনিক নিউজ এজের সম্পাদক নুরুল কবির সম্প্রতি ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হয়রানির শিকার হওয়ার অভিযোগ তুলেছেন। এ ঘটনার প্রেক্ষিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস দ্রুত তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন।
সরকারি বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে, সাংবাদিকদের হয়রানি বন্ধে সরকার দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং দোষীদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নুরুল কবির একজন বরেণ্য সম্পাদক এবং সাংবাদিকতার ন্যায়পরায়ণতার জন্য সুপরিচিত। তার অভিযোগটি দেশের গণমাধ্যমে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
নুরুল কবিরের অভিযোগ
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে নুরুল কবির জানান, সম্প্রতি একটি মিডিয়া কনফারেন্সে যোগ দিতে বিদেশ ভ্রমণের সময় ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাকে এক ঘণ্টা অপেক্ষা করিয়ে রাখে। ফেরার পথেও একই রকম হয়রানির শিকার হন। তিনি আরও অভিযোগ করেন, দুই দশকের বেশি সময় ধরে তিনি প্রায় প্রতি ভ্রমণে এমন ঘটনার মুখোমুখি হয়েছেন।
তার ভাষায়:
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে নুরুল কবির জানান, সম্প্রতি একটি মিডিয়া কনফারেন্সে যোগ দিতে বিদেশ ভ্রমণের সময় ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাকে এক ঘণ্টা অপেক্ষা করিয়ে রাখে। ফেরার পথেও একই রকম হয়রানির শিকার হন। তিনি আরও অভিযোগ করেন, দুই দশকের বেশি সময় ধরে তিনি প্রায় প্রতি ভ্রমণে এমন ঘটনার মুখোমুখি হয়েছেন।
তার ভাষায়:
পাসপোর্ট নিয়ে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করিয়ে রাখা, নথিপত্র যাচাইয়ের নামে বারবার বিরক্ত করা, এমনকি ফ্লাইট ছাড়ার সময় অল্প কিছু আগে পাসপোর্ট ফেরত দেওয়াএসব ঘটনা আমার ব্যক্তিগত গোপনীয়তার লঙ্ঘন। এবারও আমাকে দ্বিগুণ হয়রানির শিকার হতে হয়েছে।
পাসপোর্ট নিয়ে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করিয়ে রাখা, নথিপত্র যাচাইয়ের নামে বারবার বিরক্ত করা, এমনকি ফ্লাইট ছাড়ার সময় অল্প কিছু আগে পাসপোর্ট ফেরত দেওয়াএসব ঘটনা আমার ব্যক্তিগত গোপনীয়তার লঙ্ঘন। এবারও আমাকে দ্বিগুণ হয়রানির শিকার হতে হয়েছে।
সরকারের প্রতিক্রিয়া
ঘটনাটি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কোনো সাংবাদিকের হয়রানির ঘটনা সহ্য করা হবে না। সরকার নুরুল কবিরের মতো সম্মানিত ব্যক্তিত্বের ব্যক্তিগত অধিকার ও গোপনীয়তা রক্ষায় দায়বদ্ধ।
ঘটনাটি নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, কোনো সাংবাদিকের হয়রানির ঘটনা সহ্য করা হবে না। সরকার নুরুল কবিরের মতো সম্মানিত ব্যক্তিত্বের ব্যক্তিগত অধিকার ও গোপনীয়তা রক্ষায় দায়বদ্ধ।
গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সরকারের অঙ্গীকার
সরকার সাংবাদিকদের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে। প্রেস উইংয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, দোষীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নুরুল কবিরের এ অভিযোগ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, সাংবাদিকদের নিরাপত্তা এবং ব্যক্তিগত গোপনীয়তার বিষয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে।
সরকার সাংবাদিকদের স্বাধীনতা নিশ্চিত করার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে। প্রেস উইংয়ের বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, দোষীদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নুরুল কবিরের এ অভিযোগ গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, সাংবাদিকদের নিরাপত্তা এবং ব্যক্তিগত গোপনীয়তার বিষয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে।
0 comments:
Post a Comment